টাইমার কানেকশন পদ্ধতি

সাধারণ ইলেকট্রিক টাইমার দিয়ে  বিভিন্ন ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিকস ডিভাইস নির্দিষ্ট ‍সময়ে চালু বা বন্ধ করা যায়। ‍যদিও কয়েকদিন ‍আগেও আমি এর ‍সম্পর্কে ভালভাবে জানতাম না। কিন্ত বর্তমানে সেটা শিখেছি এবং ব্যাবহারিকভাবে করে সেই সম্পর্কে জ্ঞানার্জন করেছি। তখন বুঝেছি এটা খুবই সহজ একটা বিষয়। (এটা বলছি না যে আমি সবজান্তা হয়ে গেছি। কিন্ত এটা বলতে পারি এর সাধারণ কর্মকাণ্ড সম্পর্কে বুঝতে পেরেছি।)

নিচের চিত্রগুলো দেখলে আশা করি খুব সহজে আপনারাও (যারা টাইমার সম্পর্কে জানেন না) এই সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন।


টাইমার:
পিছনের দিক

সামনের দিক





.
ডিজিটাল টাইমার




টাইমার বেস:








বেসের ‍সাথে সংযুক্ত অবস্থা:
ডাটাশীট : ছবির উপর ক্লিক করুন।

সার্কিট ডায়াগ্রাম: 


কানেকশন ডায়াগ্রাম:

কানেকশন ডায়াগ্রাম
কাজের পদ্ধতি: 

  • কানেকশন ডায়াগ্রাম অনুযায়ী কানেকশন করুন। ছবিতে দেখানো ৩টি স্টপ সুইচ (নরমালি ক্লোজ) এর পরিবর্তে ১টি সাধারণ  ‍সুইচ/ ‍সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করলেই হবে।
  • এনালগ টাইমার এর সামনের দিকের গোলাকৃতির / নবের মত অংশটা ঘুরালে টাইম (ধরি, ২০ সেকেন্ড) সেট হবে। ডিজিটাল টাইমার এর সামনে বোতাম থাকে । সেগুলো টিপে টাইম সেট করতে হবে।
  • কাটা (সিলেকটর) দেখে বোঝা যায় কত টাইমে সেট করা হলো
  • এখন সুইচ বা সার্কিট ব্রেকার চালু করলেও সেট করা টাইম পর ( নং পিনও একই আচরণ করবে।) পিনের সাথে থাকা লোড (লাইট ১) বন্ধ থাকবে; যদিও লাইট ২ চালু হবে অর্থাত জ্বলে উঠবে কারণ কারেন্ট সরাসরি লাইটে পৌছাবে। তারপর সেট করা সময় (২০ সেকেন্ড) পর লাইট ১ ও জ্বলে উঠবে।
  • কিন্ত নং পিন ৬ ও  নং পিনের উলটা আচরণ করবে।


সতর্কতা:  
লোড এর অবস্থা বুঝে টাইমার ব্যবহার করতে হবে। মানে কয়েল ভোল্টেজ, টার্মিনাল ভোল্টেজ, লোড কারেন্ট হিসাব করে টাইমার পছন্দ করতে হবে।

No comments:

Post a Comment